নূরে হাবিব,শার্শা প্রতিনিধিঃ
শার্শা থানার গয়ড়া গ্রামের মো: ইবাদ আলীর ছেলে মো: আশানুর রহমানের বসত বাড়ির উপর দিয়ে তাকে না জানিয়ে মৎস প্রকল্পের মিটারের তার নিয়ে যায়৷ এ বিষয়ে মিটারের তার আশানুরের বসত বাড়ির উপর দিয়ে না নিয়ে বাড়ির পাশ দিয়ে নিতে বললে তার উপর এলো পাতারি হামলা চালায় আনচার (গং) এবং তার ভাই মিলন হোসেন৷
মো: অানচার আলী এর পিতা মৃত ইসলাম ঐ একই গ্রামের বাসিন্দা৷
এ সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে আশানুর রহমান বেনাপোল পোর্ট থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন৷
এছাড়াও তার উপর হওয়া এই সন্ত্রাসী হামলার সুষ্ঠ বিচারের দাবীতে ২২শে নভেম্বর সাংবাদিকদের উপস্থিতে, একতা প্রেসক্লাব বেনাপোলে একটি সংবাদ সম্মেলন করেন৷
এছাড়াও তিনি শার্শা পল্লী বিদ্যূত সমিতি-১ এ ডি জি এম বরাবর বসত বাড়ির উপর দিয়ে মিটারের তার না দিয়ে বাড়ির পাশ দিয়ে সংযোগটা দেওয়ার জন্য একটি লিখিত আবেদন করেন৷ কিন্তু ডি জি এম তার আবেদনটি গ্রহণ করেন না৷
এ বিষয়ে শার্শা ডেপুটি ম্যানেজার (ডি জি এম) হাওলাদার রুহুল আমিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন যে, যেহেতু মিটারের তারটা টানা হয়ে গেছে সেহেতু এখন আর ঐ অভিযোগটা নিয়ে কোন লাভ নেই৷ মৎস মিটার গ্রাহকের কোন পুকুর না থাকা সত্তেও মিটার পেয়েছে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন যে, যদি কেউ মৎস মিটারের আবেদন করে এবং তার পুকুর না থাকলেও যদি ১বিঘা জমি থাকে এবং তাতে পরবর্তীতে মাছ চাষ করবে এমন কথা বলে তাহলে আমারা সেখানে মিটার দিয়ে দেয়৷
সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে বেনাপোল পোর্ট থানায় দেয়া অভিযোগটির সত্যতা নিশ্চিত করেন বেনাপোল পোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ মামুন খান৷
Leave a Reply